এলার্জি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়
এলার্জির ফলে গা চুলকানো শরীরের গ্যাস ওঠা এসব বিষয় নিয়ে হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজি করছে কিন্তু সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না তো চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই পোস্টটিতে আমি এলার্জি হলে গা চুলকানো বিষয় নিয়ে আলোচনা বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আপনি যদি এলার্জি সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চান তাহলে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।
রক্তে এলার্জি থাকলে মূলত শরীরের র্যাশ উঠে বিভিন্ন জায়গায় চুলকায় এবং চুলকানোর কারণে অনেক জায়গায় ফুলেও যায়। রক্তে এলার্জির কারণে শরীরে ছোট ছোট ফুসকুরির মতন দাগ হয়ে যায় মুখে ঠোটে যেহ্বায় লাল হয়ে যায় অতিরিক্ত পরিমাণ চুলকানোর পরে বিভিন্ন হয়ে যায়। তাই এই রক্তের এলার্জির দূর করা প্রয়োজন।
এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মূলত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া দরকার এবং ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করা যায়। যেমন নিয়মিত গ্রিন করার অভ্যাস তৈরি করা গ্রিন টি পান করার ফলে শরীরে এলার্জির মাত্রা অনেক কমে যায়। এছাড়াও অধিক পরিমাণ মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে শরীরে রক্তে এলাইডি তৈরি হয়।
কাঁচা খাবার গ্রহণের ফলা এলার্জি হয় তাই কোন রকমের কাঁচা খাবার অর্ধ সিদ্ধ করে খাওয়া উচিত নয় এবং এবং যে সকল সুগন্ধি ব্যবহারের ফলে এলার্জিজনিত সমস্যা হয় সে সকল সুগন্ধি ব্যবহার না করা। সকল প্রকার ফাস্টফুড বর্জন করতে হবে এবং সাথে পরিবেশ এড়িয়ে খোলামেলা পরিবেশে বসবাস করতে হবে যেখানে সূর্যের আলো পর্যাপ্ত পরিমাণ পাওয়া যায়।
অনেক রকমের খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আমাদের অ্যালার্জি হয় যেমন মিষ্টি কুমড়্ বেগুণ, পুঁইশাক, বিভিন্ন রকমের মাছ যেমন সিলভার কা্প পুটির মাছ, নদীর মাছ, গরুর মাং্ হাঁসের ডিম ইত্যাদি এ সকল খাবার গ্রহণের ফলে আমাদের শরীরে অ্যালার্জিজনিত সমস্যা হয়। তাই এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য যতটা সম্ভব এ সকল খাবার পরিহার করা উচিত।
যে সকল খাবার খেলে শরীরে অ্যালার্জি হয় সে সকল খাবার এড়িয়ে চলতে হবে, এবং কিছুদিন পর পর জামা কাপড় গরম পানি করে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। বিছানা চাদর বা রুম কোন কখনো অপরিষ্কার রাখা যাবে না। সব আলো ঘরে বসবাস করতে হবে যেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্যের আলো পাওয়া যায়। টেরোয়েড ওষুধ পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য
সর্বোপরি একটাই কথা যে এলার্জি রোগটি মূলত নিজের সতর্কতার মাধ্যমে নিজেকে সুস্থ রাখা। আপনি যদি নিজের স্বাস্থ্য বিষয় সতর্ক না হন তবে কিছুতে এলার্জির জনিত সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারবেন না।তাই আপনাকেই নিজের স্বাস্থ্যের উপর খেয়াল রাখতে হবে এবং এলার্জি পাওয়ার জন্য সুস্বাস্থ্যময় জীবন যাপন করতে হবে এবং সুস্বাস্থ্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে
আপনি যদি এলার্জি সংক্রান্ত বিষয়ে জানতে চান তাহলে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।
রক্তের এলার্জি দূর করার উপায়
রক্তে এলার্জি থাকলে মূলত শরীরের র্যাশ উঠে বিভিন্ন জায়গায় চুলকায় এবং চুলকানোর কারণে অনেক জায়গায় ফুলেও যায়। রক্তে এলার্জির কারণে শরীরে ছোট ছোট ফুসকুরির মতন দাগ হয়ে যায় মুখে ঠোটে যেহ্বায় লাল হয়ে যায় অতিরিক্ত পরিমাণ চুলকানোর পরে বিভিন্ন হয়ে যায়। তাই এই রক্তের এলার্জির দূর করা প্রয়োজন।
এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মূলত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া দরকার এবং ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করা যায়। যেমন নিয়মিত গ্রিন করার অভ্যাস তৈরি করা গ্রিন টি পান করার ফলে শরীরে এলার্জির মাত্রা অনেক কমে যায়। এছাড়াও অধিক পরিমাণ মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে শরীরে রক্তে এলাইডি তৈরি হয়।
কাঁচা খাবার গ্রহণের ফলা এলার্জি হয় তাই কোন রকমের কাঁচা খাবার অর্ধ সিদ্ধ করে খাওয়া উচিত নয় এবং এবং যে সকল সুগন্ধি ব্যবহারের ফলে এলার্জিজনিত সমস্যা হয় সে সকল সুগন্ধি ব্যবহার না করা। সকল প্রকার ফাস্টফুড বর্জন করতে হবে এবং সাথে পরিবেশ এড়িয়ে খোলামেলা পরিবেশে বসবাস করতে হবে যেখানে সূর্যের আলো পর্যাপ্ত পরিমাণ পাওয়া যায়।
ত্বকের এলার্জি দূর করার উপায়
শীতকালীন সময়ের প্রায় সকলেরই একটি সমস্যা হলো ত্বকের এলার্জি। তবে ত্বকের এলার্জি থেকে খুব সহজেই পরীত্রান পাওয়া যাবে যদি একটু এর পরিচর্যা করা যায় তবে। অ্যালার্জির জন্য পোস্ট করে মত দাগ হয়, ব্রণ উঠ্ জায়গায় জায়গায় ফুলে যায়, বিভিন্ন জায়গায় rash উঠে যার ফলে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়।এলার্জি হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না
এলার্জি সকল মানুষের একটি কমন সমস্যা। এটি মূলত বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে যেমন খাবার-দাবার কারণ হয়ে থাকে দুপুরবেল এর কারনে হয়ে থাকে আবার রক্তে এলার্জির কারণে এলার্জি হয়ে থাকে। তাই রক্ত এলার্জিজনিত হবে কোন রকমের এলার্জিজনিত সমস্যার আক্রান্ত হলে খাবার দাবারের ওপর সতর্ক থাকতে । যে সকল খাবার গ্রহণ করার ফলে শরীরে এলার্জি হয় যখন খাবার পরিহার করতে হবে।অনেক রকমের খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে আমাদের অ্যালার্জি হয় যেমন মিষ্টি কুমড়্ বেগুণ, পুঁইশাক, বিভিন্ন রকমের মাছ যেমন সিলভার কা্প পুটির মাছ, নদীর মাছ, গরুর মাং্ হাঁসের ডিম ইত্যাদি এ সকল খাবার গ্রহণের ফলে আমাদের শরীরে অ্যালার্জিজনিত সমস্যা হয়। তাই এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য যতটা সম্ভব এ সকল খাবার পরিহার করা উচিত।
চর্ম এলার্জি দূর করার উপায়
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুলকানির, ফুসুরি দাগ, হ্রাস গলা ফুলে যাওয়ার ইত্যাদি জনিত সমস্যা চর্ম এলার্জির কারণে হয়ে থাকে। চর্ম এলার্জি দূর করার জন্য আমাদেরকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। ধুলোবালিময়ে পরিবেশে থাকা যাবে ... বাড়ি থেকে বের হলে সব সময় মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।যে সকল খাবার খেলে শরীরে অ্যালার্জি হয় সে সকল খাবার এড়িয়ে চলতে হবে, এবং কিছুদিন পর পর জামা কাপড় গরম পানি করে ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। বিছানা চাদর বা রুম কোন কখনো অপরিষ্কার রাখা যাবে না। সব আলো ঘরে বসবাস করতে হবে যেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্যের আলো পাওয়া যায়। টেরোয়েড ওষুধ পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য
সর্বোপরি একটাই কথা যে এলার্জি রোগটি মূলত নিজের সতর্কতার মাধ্যমে নিজেকে সুস্থ রাখা। আপনি যদি নিজের স্বাস্থ্য বিষয় সতর্ক না হন তবে কিছুতে এলার্জির জনিত সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারবেন না।তাই আপনাকেই নিজের স্বাস্থ্যের উপর খেয়াল রাখতে হবে এবং এলার্জি পাওয়ার জন্য সুস্বাস্থ্যময় জীবন যাপন করতে হবে এবং সুস্বাস্থ্য পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে
স্বাগতম বিডিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url