আখের গুড়ের উপকারিতা ও অপকারিতা-আখের গুড়ের শরবত খাওয়ার উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো আখের গুড় খাওয়ার উপকারিতা আখের গুড় খাওয়ার অপকারিতা আখের গুড়ের শরবত খাওয়ার উপকারিতা বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনাদের খুব উপকারী হবে। তাহলে চলুন বিস্তারিত আলোচনা শুরু করা যাক।

আখের গুড়ের উপকারিতা ও অপকারিতা-আখের গুড়ের শরবত খাওয়ার উপকারিতা

আখের গুড় চেনার উপায় আখের গুড় খাওয়ার নিয়ম আখের গুড়ের পুষ্টি গুণ এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব তাই পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

আখের গুড় চেনার উপায়

শীতকাল আসলে বাঙ্গালীদের মধ্যে পিঠাপুলি খাওয়ার উৎসব বেধে যায়। আর এই পিঠাপুলের উৎসবে গুড় থাকবে না সেটা কি কখনো ভাবা যায়? কিন্তু বাজারের কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা তাদের লাভের জন্য ঘুরে ভেজাল মিশ্রিত করছে। যেহেতু গুড়ে এখন বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ এবং চিনি মিশ্রিত করে গরু তৈরি করছে তাই খাটি আখের গুড় পাওয়া খুব দুষ্কর।

বাজারে যখন আখের গুড় কিনবেন তখন অবশ্যই সেটি পরীক্ষা করে নিবেন যে গতি আসলে একেবারে খাঁটি করে নাকি ভেজাল মিশ্রিত। তাহলে চলুন জেনে নেই খাটে আখের গুড় চেনার উপায়,

  • যখন আখের গুড় কিনবেন তখন একটু গুড় ভেঙে জিহ্বাতে দিয়ে টেস্ট করে নিবেন যে গুড়ের সাধ মিষ্টি নাকি তেতো।
  • এখন অনেক ব্যবসায়ীরায় আখের রসের সাথে চিনি মিশ্রিত করে গুড় করছে। তাই বাজারে গুড় কেনার সময় গুড় হাতে নিয়ে দেখবেন সেটা নরম না শক্ত। যদি হাত দিলে আখের গুড় গলে যায় তবে বুঝবেন সেটি খাঁটি গুঁড়র
  • আখের গুঁড় কেনার সময় আমাদেরকে গুড়ের রং এর দিকে খেয়াল রাখা দরকার কারন খাঁটি আখের গুড়ের রং একটু বাদামী রঙের হয় এবং অনেক সুগন্ধ বের হয়।
  • আখের গুড় কেনার সময় আপনি একটু নাকে সুঙে নিবেন দেখবেন যে কোন কেমিক্যাল পদার্থ মেশানো আছে কিনা। যদি কোন কেমিক্যালের গন্ধ পান তবে সেই গুড় কেনা থেকে দূরে থাকুন।
  • আখের গুড় আখের নলেন গুড় কেনার সময় টেস্ট করে দেখে নিবেন যে সেটি লবণাক্ত নাকি মিষ্টি। অনেক সময় দীর্ঘক্ষণ আখের রস জাল করে গুড় তৈরি করার কারণে গুড় তার গুনাগুন হারিয়ে ফেলে।

আখের গুড় খাওয়ার নিয়ম

আমরা আমাদের নিত্যদিনের জীবনে প্রায় সময় আখের গুড় খেয়ে থাকে। কিন্তু আমরা এটা জানি না  যে আখের গুড় খাওয়ার একটা সঠিক নিয়ম রয়েছে। হ্যাঁ বন্ধু রা সঠিক নিয়মে আখের গুড় খেলে বিভিন্ন রোগ বালায় অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। তাহলে চলুন জেনে নিন খাওয়ার নিয়ম গুলো কি কি,
  • আমরা যদি মনে করি যে আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবো তাহলে আখের গুড় আমাদের অনেক উপকার করতে পারে ওজন নিয়ন্ত্রণে তার জন্য আমাদেরকে প্রতিদিন সকালে আখের গুড় এবং ছোলা একসাথে খেতে হবে।
  • আখের গুড় যদি ভিজিয়ে রেখে শরবত করে খাওয়া হয় তাহলে রক্তের টক্সিক পদার্থ বের হয়ে যায়।
  • প্রতিদিন সকালে আখের গুড়ের সরবত বা পানি খেলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর হয়।
  • আখের গুড় খাওয়া আরেকটি নিয়ম হলো মুড়ির সাথে খাওয়া। আপনি যদি মুড়ির সাথে আখের গুড় খান তবে আপনার পাকস্থলের গ্যাস্ট্রিকেরসমস্যা দূর হবে।
আমার প্রিয় পাঠক পাঠিকা  আপনারা যদি আখের গুড় খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জেনে থাকতেন তাহলে উপরোক্ত নিয়মে আখের গুড় খেতে পারেন এবং আমার বিশ্বাস আপনারা অবশ্যই উপকৃত হবেন।

আখের গুড় খেলে কি ওজন বাড়ে

অতিরিক্ত শরীরের ওজনের কারণে সইয়ে নানা রকমের রোগ বাসা বাঁধে। শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাওয়া কোন ভালো লক্ষণ নয়। আপনার সুরের ওজন যদি পূর্বের ওজনের চেয়ে তিন থেকে চার কেজি হঠাৎ বৃদ্ধি পেয়ে যায় তাহলে এটা অবশ্যই চিন্তার বিষয় যে কেন আমার ওজন বেড়ে গেল?

শরীরে ওজন বেড়ে যাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে যেমন আমরা আমাদের নিত্য দিনের খাদ্য তালিকায় সেই সকল খাবার রাখি যেগুলোতে অধিক পরিমাণ ক্যালরি রয়েছে। আমাদেরকে অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে তবেশরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে অধিক তেল মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে তবে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এখন অনেকেই প্রশ্ন করেন যে আখের গুড় খেলে কি ওজন বাড়ে?  তাহলে আপনাদের উপকারের সাথে বলব যে ১০০ গ্রাম আখের গুড়ে প্রায় 380 ক্যালোরি বিদ্যমান ঠিক সেরকমই ১০০ গ্রাম চিনিতেও ৩৬৫ থেকে.৩৭০ ক্যালরি বিদ্যমান। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন গুড় চিনি আমরা তো শীতকালে প্রচুর খায় তার জন্য দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে।

আমরা যদি আমাদের শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাই তাহলে আমাদের খাদ্য তালিকা থেকে আখের গুড় বাদ দিতে হবে তবে হ্যাঁ আপনি যদি অধিক মিষ্টি ভালবাসেন তবে আপনি আর্টিফিশিয়াল সুইটনার খেতে পারেন। আখের গুড়ের অনেক উপকারিতা যেমন রয়েছে ঠিক তেমনি শরীরের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আখের গুড়ের অপকারিতাই বেশি তাই বলব যে আখের গুড় নিয়মিত খাবার ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।

আখের গুড় কখন খাওয়া উচিত

শীতকালে তো আমরা সকলেই আখের গুড় খেয়ে থাকি কিন্তু আমরা কি জানি যে আখের গুড় কখন খাওয়া উচিত? অবশ্যই আমরা এই বিষয়ে ও জানিনা। তাহলে আমাদের তো অবশ্যই জানা উচিত যে আখের গুড় কখন খেলে শরীরে রোগ বালাই দূরে থাকবে। তাহলে চলুন জেনে নেই আখের গুড় খাওয়ার সঠিক সময় কখন,


প্রাচীনকাল থেকে আয়ুরবিদরা বিভিন্ন রকমের জরিবুটির মাধ্যমে রোগ থেকে উপশম পেতেন। প্রাচীনকালে তো এত ওষুধের প্রচলন ছিল না তাই তাদের হাতের কাছে যে সকল উপকরণ ছিল সেগুলো দিয়েই তারা প্রাথমিক চিকিৎসা করতে। তাই আপনার যদি বদহজম অথবা হজম শক্তি জড়িত কোন সমস্যা থাকে তাহলে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস আখের গুড়ের শরবত এবং লেবু খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলতে পারেন কারণ হজম শক্তিতে আখের গুড়ের উপকারিতা কোন বিকল্প নেই।


এছাড়াও যে সকল  নারীদের রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া জনিত সমস্যা রয়েছে তারা যদি নিয়মিত আখের গুড় গ্রহণ করে তবে তাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা দূর হবে। আখের গুড়ে উপস্থিত আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং রক্তের লাল লোহিত কণিকা বৃদ্ধি করে। রক্ত রসে লোহিত কণিকা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

শীতকালে ছোট বাচ্চাদের প্রায় সর্দি-কাশি জ্বর লেগেই থাকে এবং তারা ওষুধ তো খেতে চায় না তাই তাদেরকে এমন কিছু খাবার খাওয়ানো উচিত যেটা খেলে তাদের জ্বর সর্দি ভালো হয়ে যায়। আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম আয়রন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপস্থিত থাকায় একটি ছোট বাচ্চাদের সর্দি-কাশির জ্বর এরকম সমস্যা থেকে দ্রুত উপশম দেয়।


অনেক বাচ্চার স্মৃতিশক্তি দুর্বল বা পড়া মনে রাখতে পারেনা তাদেরকে যদি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আখের গুড় এবং কাঁচা বাদাম খাওয়ানো হয় তাহলে তাদের স্মৃতিশক্তি অনেক উন্নত হয় এবং পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়। তাই বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি ব্রেন শক্তির বৃদ্ধি ঘটাতে আখের গুড়ের উপকারিতা রয়েছে।

আখের গুড় আর ছোলা খেলে কি হয়?

আখের গুড় এবং ছোলা একসাথে মিশ্রিত করে খেলে যে সকল উপকার হয় চলুন বিস্তারিত জেনে নি,

  • ছোলাতে উপস্থিত পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সাথে যদি আখের গুড় আর ভেজানো ছোলা একসাথে খাওয়া যায় তবে রক্তের নালী প্রসারিত থাকে এবং রক্ত সরবরাহ সঠিকভাবে হয়।
  • শরীরের দুর্বলতা দূর করতে ভেজানো ছড়া তো খুব উপকারী তার সাথে যদি আখের গুড় খাওয়া হয় তবে শরীরের দুর্বলতা ক্লান্ত দূর হয়।
  • ছোলাতে উপস্থিত ফাইবার এবং আখের গুড়ে উপস্থিত এন্টি অক্সিডেন্ট কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ছোলা তো খুব উপকারী সেই সাথে যদি হালকা পরিমাণ আখের গুড় খাওয়া হয় তবে তাদের শরীরে প্রোটিনের সরবরাহ হয় যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • আমরা আমাদের নিত্য দিনের কাজের ব্যস্ততার জন্য এতটাই মগ্ন যে অনেক সময় আমাদের খাওয়ার সময় থাকে না যার দরুন আমাদের পেটে এসিডিটির জনিত সমস্যা হয়। এই অ্যাসিডের জনিত সমস্যা দূর করতে আখের গুড়ের সাথে যদি ভেজানো ছোলা খাওয়া হয় তবে দ্রুত উপশম পাওয়া যাবে।
  • আঁখের গুড়ের উপকারিতা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে এবং বিভিন্ন ধরনের পাকস্থলীর সমস্যা থেকে মুক্ত করতেও  প্রযোজ্য।
  • রক্তশূন্যতা দূর করতে আখের গুড় এবং ছোলার কম্ব কথা তো না বললেই নয় কারণ আঁখ এবং ছোলাতে উপস্থিত আয়রন রক্তে আয়রন এর ঘাটতি দূর করে।

উপরোক্ত সমস্যাগুলো থেকে পরিত্রান পেতে আখের গুড়ের উপকারিতা এবং ছোলা  খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি তাই আমরা যদি আমাদের শরীরের ক্লান্তি রক্তশূন্যতা দূর এবং হজম শক্তি জনিত সকল সমস্যার থাকতে চাই তাহলে অবশ্যই  খেতে হবে।

আখের গুড়ের পুষ্টিগুণ 

শীতকাল পড়লেই যেন বাঙ্গালীদের পিঠা খাওয়ার উৎসব বেধে যায়। নানা রকমের নানা স্বাদের পিঠা তৈরি হয় শীতকালে আর এই পিঠ হাতে ব্যবহৃত হয় আখের গুড় যদিও শীতকালে আখের গুড়ের পাশাপাশি খেজুরের গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়। আখের রস থেকে মূলত আখের গুড় তৈরি হয় এবং এটি খুব সুস্বাদু এবং অনেক পুষ্টি সম্পন্ন একটি খাওয়ার উপকরন।

আঁখের গুড়ের পুষ্টি গুণ বলতে গেলে বলা যায় আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ পটাশিয়াম, জিংক, কপার, ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস,সালফার,কার্বোহাইড্রেট,প্রোটিন,ফ্যাট,ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, আইরন,আন্টি অক্সিডেন্ট,ক্লোরাইড বিদ্যামান থাকে।

উপরোক্ত প্রয়োজনীয় মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট উপাদান গুলো আখের গুড়ে উপস্থিত থাকে তাহলে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে আমাদের শরীরের জন্য আখের গুড়ের উপকারিতা ঠিক কতটা। তাই আমাদেরকে তো রেগুলার না হলেও শরীরের সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য আখের গুড় খাদ্য তালিকায় রাখা প্রয়োজন।

আখের গুড় খাওয়ার উপকারিতা

আখের গুড়ের উপকারিতা গুলো হল,

  • আখের গুড়ে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে যার ফলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত আয়রন শরীরের রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া জনিত সমস্যা দূর করবে।
  • যাদের রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণ কমে যাই এবং শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে তারা যদি আখের গুড় খায় তবে তাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে এবং যার ফলে রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
  • শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে আখের গুড়ের এন্টি অক্সিডেন্ট উপকারী কিন্তু আগের গুড়ে অধিক পরিমাণ ক্যালরি থাকা এটি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
  • প্রতিদিন সকালে আখের গুড় নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি উন্নত হয়।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমায়।
  • ছোট বাচ্চাদের সর্দি লাগা জ্বর কাশি এরকম রোগ থেকে মুক্ত রাখতে আখের গুড় খুব উপকারী।
  • আখের গুড় উপস্থিত ফাইবার আপনার শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে।
  • নিয়মিত আখের গুড় খাবার ফলে আপনার শরীরের যত রকমের টক্সিক বা বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে সেগুলো প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দিবে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় উপাদান পাকস্থলী ফুসফুস এবং খাদ্যনালের সকল সমস্যা দূর করে যার ফলে আপনার শরীরের সকল অর্গান সুস্থ থাকে।
  • শীতকালে বয়স্ক মানুষের ঠান্ডা বেশি লাগে যার কারণে তাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের রোগ সৃষ্টি হয় তাই শীতকালে বয়স্ক মানুষদের শরীর উষ্ণ রাখতে আখের গুড়ের উপকারিতা অতুলনীয়।
  • আখের গুড় খাবার ফলে শ্বাস যন্ত্রের বিভিন্ন রকমের সমস্যা যেমন হাঁপানি ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া ধুলি বালি কারণে এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
  • আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়া বজায় রাখতে ইলেক্ট্রোলাইটের উপকারিতা অনেক বেশি আর আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ পটাশিয়াম থাকাই আমাদের শরীরের ইলেকট্রোলাইট এর ভারসাম্য় বজায় থাকে।
  • যারা মানসিক রোগে আক্রান্ত তারা যদি নিয়মিত আখের গুড় খান তবে তাদের জন্য এটি খুব  সুফল জনক কারণ গুড় থেকে আন্ডোরফিন নামক সুখী হরমোন নিঃসৃত হয় যেটা আপনার মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখে।
  • আখের গুড় লিভার কে সুস্থ রাখে। লিভার সিরোসিস, লিভার এর চর্বি জনিত সকল সমস্যা থেকে দ্রুত প্রশংসাতে আখের গুড় এর উপকারিতা উত্তম।
  • রক্তে যখন বিলিরুবিন এর মাত্রা বেড়ে যায় তখন জন্ডিস দেখা দেয় আর এই সময় যদি নিয়মিত আখের গুড় খাওয়া হয় তবে রক্তে বিড়িরুবেন এর মাত্রা কমে যায়।
  • শীতকালীন সময়ে ঠান্ডা লাগার কারণে অনেকের গলা ব্যথা হয় এই গলা ব্যথা জনিত সমস্যা থেকে দ্রুত আরাম পেতে আখের গুড় এবং চা একসাথে খেলে দ্রুত উপশম পাওয়া যায়।
  • আখের গুড়ে যেহেতু অধিক পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস উপস্থিত তাই এটি আর্থ্রাইটিস বা জয়েন্ট এর ব্যথা নিরাময়ে খুব উপকারী।
  • আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল পরিষ্কার রাখতে আখের গুড় খুব উপকারী কারণ আখের গুড়ে উপস্থিত  গ্লাইকোলিক এসিড ত্বকক্রে পরিষ্কার রাখে এবং দাগহীন রাখে।
  • যে সকল ব্যক্তির প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া অথবা প্রস্রাবের ইনফেকশন রয়েছে তারা যদি দ্রুত উপশম পেতে চান তবে আখের গুড়ের শরবত খেতে পারেন এটি খুব উপকারী।
  • অন্ত্রে বিভিন্ন রকমের ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে আখের গুড় খুব উপকারী কারণ অন্ত্রকে রক্ষা করতে ম্যাগনেসিয়াম প্রয়োজন আর আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম উপস্থিত রয়েছে।

আখের গুড়ের শরবত খাওয়ার উপকারিতা

আখের গুড়ের শরবত খাওয়ার উপকারিতা গুলো হল,
  • আখের গুড়ে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে যার ফলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত আয়রন শরীরের রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া জনিত সমস্যা দূর করবে।
  • যাদের রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণ কমে যাই এবং শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে তারা যদি আখের গুড় খায় তবে তাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে এবং যার ফলে রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
  • শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে আখের গুড়ের এন্টি অক্সিডেন্ট উপকারী কিন্তু আগের গুড়ে অধিক পরিমাণ ক্যালরি থাকা এটি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
  • প্রতিদিন সকালে আখের গুড় নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি উন্নত হয়।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমায়।
  • ছোট বাচ্চাদের সর্দি লাগা জ্বর কাশি এরকম রোগ থেকে মুক্ত রাখতে আখের গুড় খুব উপকারী।
  • আখের গুড় উপস্থিত ফাইবার আপনার শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে।
  • নিয়মিত আখের গুড় খাবার ফলে আপনার শরীরের যত রকমের টক্সিক বা বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে সেগুলো প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দিবে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় উপাদান পাকস্থলী ফুসফুস এবং খাদ্যনালের সকল সমস্যা দূর করে যার ফলে আপনার শরীরের সকল অর্গান সুস্থ থাকে।
  • শীতকালে বয়স্ক মানুষের ঠান্ডা বেশি লাগে যার কারণে তাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের রোগ সৃষ্টি হয় তাই শীতকালে বয়স্ক মানুষদের শরীর উষ্ণ রাখতে আখের গুড়ের উপকারিতা অতুলনীয়।
  • আখের গুড় খাবার ফলে শ্বাস যন্ত্রের বিভিন্ন রকমের সমস্যা যেমন হাঁপানি ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া ধুলি বালি কারণে এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
  • আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়া বজায় রাখতে ইলেক্ট্রোলাইটের উপকারিতা অনেক বেশি আর আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ পটাশিয়াম থাকাই আমাদের শরীরের ইলেকট্রোলাইট এর ভারসাম্য় বজায় থাকে।
  • যারা মানসিক রোগে আক্রান্ত তারা যদি নিয়মিত আখের গুড় খান তবে তাদের জন্য এটি খুব  সুফল জনক কারণ গুড় থেকে আন্ডোরফিন নামক সুখী হরমোন নিঃসৃত হয় যেটা আপনার মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখে।
  • আখের গুড় লিভার কে সুস্থ রাখে। লিভার সিরোসিস, লিভার এর চর্বি জনিত সকল সমস্যা থেকে দ্রুত প্রশংসাতে আখের গুড় এর উপকারিতা উত্তম।
  • রক্তে যখন বিলিরুবিন এর মাত্রা বেড়ে যায় তখন জন্ডিস দেখা দেয় আর এই সময় যদি নিয়মিত আখের গুড় খাওয়া হয় তবে রক্তে বিড়িরুবেন এর মাত্রা কমে যায়।
  • শীতকালীন সময়ে ঠান্ডা লাগার কারণে অনেকের গলা ব্যথা হয় এই গলা ব্যথা জনিত সমস্যা থেকে দ্রুত আরাম পেতে আখের গুড় এবং চা একসাথে খেলে দ্রুত উপশম পাওয়া যায়।
  • আখের গুড়ে যেহেতু অধিক পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস উপস্থিত তাই এটি আর্থ্রাইটিস বা জয়েন্ট এর ব্যথা নিরাময়ে খুব উপকারী।
  • আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল পরিষ্কার রাখতে আখের গুড় খুব উপকারী কারণ আখের গুড়ে উপস্থিত  গ্লাইকোলিক এসিড ত্বকক্রে পরিষ্কার রাখে এবং দাগহীন রাখে।
  • যে সকল ব্যক্তির প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া অথবা প্রস্রাবের ইনফেকশন রয়েছে তারা যদি দ্রুত উপশম পেতে চান তবে আখের গুড়ের শরবত খেতে পারেন এটি খুব উপকারী।
  • অন্ত্রে বিভিন্ন রকমের ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে আখের গুড় খুব উপকারী কারণ অন্ত্রকে রক্ষা করতে ম্যাগনেসিয়াম প্রয়োজন আর আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম উপস্থিত রয়েছে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন শরীরের বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে যার ফলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত আয়রন শরীরের রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া জনিত সমস্যা দূর করবে।
  • যাদের রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণ কমে যাই এবং শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে তারা যদি আখের গুড় খায় তবে তাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে এবং যার ফলে রক্তের লোহিত কণিকার পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
  • শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে আখের গুড়ের এন্টি অক্সিডেন্ট উপকারী কিন্তু আগের গুড়ে অধিক পরিমাণ ক্যালরি থাকা এটি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে পারে।
  • প্রতিদিন সকালে আখের গুড় নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি উন্নত হয়।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমায়।
  • ছোট বাচ্চাদের সর্দি লাগা জ্বর কাশি এরকম রোগ থেকে মুক্ত রাখতে আখের গুড় খুব উপকারী।
  • আখের গুড় উপস্থিত ফাইবার আপনার শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে।
  • নিয়মিত আখের গুড় খাবার ফলে আপনার শরীরের যত রকমের টক্সিক বা বিষাক্ত পদার্থ রয়েছে সেগুলো প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দিবে।
  • আখের গুড়ে উপস্থিত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় উপাদান পাকস্থলী ফুসফুস এবং খাদ্যনালের সকল সমস্যা দূর করে যার ফলে আপনার শরীরের সকল অর্গান সুস্থ থাকে।
  • শীতকালে বয়স্ক মানুষের ঠান্ডা বেশি লাগে যার কারণে তাদের শরীরের বিভিন্ন রকমের রোগ সৃষ্টি হয় তাই শীতকালে বয়স্ক মানুষদের শরীর উষ্ণ রাখতে আখের গুড়ের উপকারিতা অতুলনীয়।
  • আখের গুড় খাবার ফলে শ্বাস যন্ত্রের বিভিন্ন রকমের সমস্যা যেমন হাঁপানি ঘন ঘন শ্বাস নেওয়া ধুলি বালি কারণে এলার্জিজনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
  • আমাদের শরীরের বিপাক ক্রিয়া বজায় রাখতে ইলেক্ট্রোলাইটের উপকারিতা অনেক বেশি আর আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ পটাশিয়াম থাকাই আমাদের শরীরের ইলেকট্রোলাইট এর ভারসাম্য় বজায় থাকে।
  • যারা মানসিক রোগে আক্রান্ত তারা যদি নিয়মিত আখের গুড় খান তবে তাদের জন্য এটি খুব  সুফল জনক কারণ গুড় থেকে আন্ডোরফিন নামক সুখী হরমোন নিঃসৃত হয় যেটা আপনার মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখে।
  • আখের গুড় লিভার কে সুস্থ রাখে। লিভার সিরোসিস, লিভার এর চর্বি জনিত সকল সমস্যা থেকে দ্রুত প্রশংসাতে আখের গুড় এর উপকারিতা উত্তম।
  • রক্তে যখন বিলিরুবিন এর মাত্রা বেড়ে যায় তখন জন্ডিস দেখা দেয় আর এই সময় যদি নিয়মিত আখের গুড় খাওয়া হয় তবে রক্তে বিড়িরুবেন এর মাত্রা কমে যায়।
  • শীতকালীন সময়ে ঠান্ডা লাগার কারণে অনেকের গলা ব্যথা হয় এই গলা ব্যথা জনিত সমস্যা থেকে দ্রুত আরাম পেতে আখের গুড় এবং চা একসাথে খেলে দ্রুত উপশম পাওয়া যায়।
  • আখের গুড়ে যেহেতু অধিক পরিমাণ ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস উপস্থিত তাই এটি আর্থ্রাইটিস বা জয়েন্ট এর ব্যথা নিরাময়ে খুব উপকারী।
  • আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল পরিষ্কার রাখতে আখের গুড় খুব উপকারী কারণ আখের গুড়ে উপস্থিত  গ্লাইকোলিক এসিড ত্বকক্রে পরিষ্কার রাখে এবং দাগহীন রাখে।
  • যে সকল ব্যক্তির প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া অথবা প্রস্রাবের ইনফেকশন রয়েছে তারা যদি দ্রুত উপশম পেতে চান তবে আখের গুড়ের শরবত খেতে পারেন এটি খুব উপকারী।
  • অন্ত্রে বিভিন্ন রকমের ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে আখের গুড় খুব উপকারী কারণ অন্ত্রকে রক্ষা করতে ম্যাগনেসিয়াম প্রয়োজন আর আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম উপস্থিত রয়েছে।
আপনি যদি আপনার শরীরকে বিভিন্ন রকমের রোগ থেকে মুক্ত রাখতে চান তাহলে নিয়মিত আপনার খাদ্য তালিকায় আখের গুড় রাখতে পারেন। কারণ শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক এবং রোগমুক্ত রাখতে আপনার খাদ্য অভ্যাসে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। তাই অবশেষে বলবো যে শরীরের সকল রকমের রোগ বালাই দূর করতে এবং শরীরে সুস্থ এবং স্বাভাবিক রাখতে আখের গুড়ের শরবতের উপকারিতা অনেক বেশি।

আখের গুড়ের অপকারিতা

আখের গুড় খাওয়ার যেমন অনেকগুলো উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি কিছু অপকারিতাও রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নেই যে অধিক পরিমাণ আগের গুড় খাওয়ার কারণে আমাদের শরীর কি কি ক্ষতি হতে পারে,

  • প্রয়োজনের অধিক পরিমাণ আখের গুড় খাওয়ার ফলে আপনার রক্তে শর্করা পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে তাই যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই আখের গুড় খাবেন তার বেশি খাবেন না।
  • যদি আপনার ডায়রিয়া বা বমি জনিত সমস্যা হয়ে থাকে তবে আখের গুড় না খাওয়াই ভালো নয়তো ক্ষতিকর কোন কিছু হয়ে যেতে পারে।
  • যেহেতু আখের গুড়ে অধিক পরিমাণ ক্যালরি বিদ্যমান তাই প্রয়োজনের বেশি আখের গুড় খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • অনেকে আগের গুড় তৈরির সময় বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল ব্যবহার করে তাই অধিক পরিমাণ আখের গুড় খেলে পাকস্থলীতে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের অধিক পরিমাণ আখের রস খাওয়ার কারণে সুগারের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে।
আখের গুড় আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী তবুও কিছু অপকারও রয়েছে তাই আমাদেরকে আখের গুড় খাওয়ার দিকে সতর্ক থাকতে হবে।

 লেখকের বক্তব্য

আজকের এই পুরো পোস্ট দিতে আমি যেহেতু আখের গুড়ের উপকারিতা অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি তাই আমি আমার ব্যক্তিগত মতামত থেকে বলছি যে আপনারা আখের গুড় খাওয়ার সময় একটু সতর্ক থাকবেন যেন উপকার হওয়ার আশায় যেন ক্ষতি না হয়ে যায়। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি  পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হবেন।

আপনারা যদি আমার এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন এবং পরবর্তী পোস্ট পাবলিশ হওয়া পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

স্বাগতম বিডিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url